নজর২৪ ডেস্ক- বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে অনলাইন ক্লাস কার্যক্রম। তবে ডিভাইস না থাকায় অসচ্ছল অনেক শিক্ষার্থী ভার্চুয়াল ক্লাসে যুক্ত হতে পারছেন না। তাদের চলতি মাসে ১০ হাজার টাকা শিক্ষাঋণ দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘সকল শিক্ষার্থীকে অনলাইন ক্লাসে সম্পৃক্ত করতে এই উদ্যোগ হাতে নেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সম্মতি পেলে আশা করছি, সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা করে শিক্ষাঋণের ব্যবস্থা করতে পারব। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ওপর।’
করোনা পরিস্থিতিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাস কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে ডিভাইস না থাকায় অসচ্ছল অনেক শিক্ষার্থী ভার্চুয়াল ক্লাসে যুক্ত হতে পারছেন না। তাদের চলতি মাসে ১০ হাজার টাকা শিক্ষাঋণ দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘সকল শিক্ষার্থীকে অনলাইন ক্লাসে সম্পৃক্ত করতে এই উদ্যোগ হাতে নেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সম্মতি পেলে আশা করছি, সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা করে শিক্ষাঋণের ব্যবস্থা করতে পারব। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ওপর।’
জানা গেছে, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে সকল শিক্ষার্থীর স্মার্টফোন কেনার সামর্থ্য নেই তাদের তালিকা শিক্ষা মন্ত্রণালয় পাঠিয়েছে ইউজিসি। তালিকা অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কিনে দিতে প্রায় ৫০-৬০ কোটি টাকা লাগবে। যা নিয়ে ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আলোচনা চলছে। তবে সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি মাসের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কিনে দিতে ১০ হাজার টাকা করে শিক্ষাঋণ দেয়া হতে পারে।
সূত্র মতে, শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাবর্ষ সমাপ্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত লোন পরিশোধের সুযোগ পাবেন। এক্ষেত্রে মাসিক ৫০০ টাকা করে পরিশোধ করার সুযোগ দেয়া হবে।
ইউজিসি চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের তালিকা দিতে বলেছিলাম। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় তালিকা পাঠিয়েছে। তবে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় অসঙ্গতি রয়েছে। সেগুলো সংশোধন করতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেয়া হবে।